স্টাফ রিপোর্টার
নাটোরের ইয়াসিনপুুর স্টেশনের কাছে লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনটি ২ ঘন্টা ইঞ্জিন বিকল হয়ে বন্ধ থাকার পরে উদ্ধারকারী ইঞ্জিনের সাহায়্যে তাকে নাটোর স্টেশনে আনা হয়। এরপর নতুুন ইঞ্জিন সংযোজন করে প্রায় তিনঘন্টা পরে নাটোরর স্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। নাটোর স্টেশন মাষ্টার আসাদুজ্জামান কালের কণ্ঠকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।যাত্রীরা জানান, ট্র্রেনটি ১০টা ২০ বিশে লালমনিরহাট থেকে ছাড়ার কথা হলে ছাড়ে বেলা আড়াইটায়।
েেস্টশন মাষ্টার জানান, রাত সাড়ে আটটার দিকে লালমনি একপ্র্রেস ট্র্রেনটিট নাটোর স্টেশন থেকে যাত্র্রী নিয়ে ঢাকার অভিমুখে ছেড়ে যায়। পথে নােেটারের পরের স্টেশন ইয়াসিনপুর স্টেশনে পৌছার পূুর্র্ব্ইে ট্রেনটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে মাঠের মধ্যে আটকা পড়ে। সংবাাদ পেয়ে আব্দুলপুর থেকে একটি মালবাহী গাড়ীর ইঞ্জিন দিয়ে ট্রেনটিকে উেেল্টাপেেথ নাটোর স্টেশনে নিয়ে আসা হয়। এখানে ইঞ্জিন ঘুুরিয়ে রাত্র্রী ১১টা ২০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। উল্লেখ্য নাটোর ইয়াসিনপুর স্টেশনের মাঝে লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনটি আটকা পড়ায় অন্যান্য ট্রেনের চলাচাল সমস্যার সৃষ্টি হয়। নাটোর স্টেশন মাষ্টার আসাদুজ্জামান কালের কণ্ঠকে জানান, মিটারগেজ লাইন হওয়ার কারণে শান্তাহার থেকে ঈম্বরদী পর্যন্ত ইঞ্জিন পরিবর্তনের ক্ষেত্রে শান্তাহার বা ঈশ্বরদী থেকে সাহায্যকারী ইঞ্জিন নিতে হয়। ট্রেনিিট বিকল হওয়ার সংবাদ পেয়ে আমরা আব্দুলপুর থেকে একটি মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিনের সহায়তা নিয়ে নাটোর স্টেশনে ট্রেনটিকে ফিরিয়ে নিয়ে আসি। এরপর ইঞ্জিন ঘুরিয়েয় বগির সাথে সংযুক্ত করে আবার ঢাকার অভিমুখে ছেড়ে যায়। এ কারণে কিছু সময় বিলম্ব হয়।
১১ জন ওমরাহ হজ্বযাত্রীর ফ্লাইট অনিশ্চিত
নাটোর স্টেশনে ট্রেনটি ফিরিয়ে আনার পরে কয়েয়কজন ওমরাহ হজ্বযাত্রী কালের কণ্ঠকে জানান, তাদেও ভোর ৫টায় ফ্ল্ইাট চেড়ে যাওয়ার কথা। দুটোর মধ্যে বিমান বন্দরে তাদেও রিপোর্টৃ করার কথা। অথচ রাত্রী ১১টা ২০ মিনিট পর্র্যন্ত আমরা নাটোর স্টেশনে আটকা। জানিনা আমাদেন কি হবে। আমােেদর মনে হচ্ছে পাখা থাকলে তারা উড়ে চলে যেতেন । আবেগন ঘন কণ্ঠে একজন ওমরাহ যাত্রী জানান, এটা আমাদেও সাথে কি ধরণের রসিকতা। ১০ টা বিশের ট্রেন ছাড়ে আড়াইটায় রাস্তায় ইঞ্জিন বিকল হয়ে তিন ঘন্টা লেট। এই কি রেলওয়ে কর্র্তৃপক্ষের যাত্রী সেবা। আমরা এখন কি করব । জানিনা আল্লাহ আমাদেও হজ্ব কপালে রেখেছেন কিনা।