স্টাফ রিপোর্টার
নাটোরের বড়াইগ্রামে বনপাড়া পৌর বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফর রহমান ও যুগ্ম আহবায়ক এবিএম ইকবাল হোসেন রাজুর গ্রুপের সংঘর্ষে চারজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার ররাাত ৮টার দিকে উপজেলার বনপাড়া বাজারে বিআরটিসি বাস কাউন্টারের সামনে এই ঘটনা ঘটে। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আহতরা হলেন, বিএনপি নেতা এ্যাড. মোখলেসুর রহমান মিলন(৩৬), প্রান্ত হোসেন (৩০), আব্দুল মান্নান (৪৫) ও কাশেম ভুঈয়া (৩৫)।
এ্যাড. মোখলেসুর রহমান মিলন বলেন, বিকেল থেকে বনপাড়া বাজারে সেচ্চাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকর অনুষ্ঠান চলছিল। আমি মোটরসাইকেল নিয়ে পৌর বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফর রহমানকে অনুষ্ঠানের সামনে নামিয়ে দিয়ে বিআরটিসি কাউন্টারের সামনে মোটরসাইকেল পার্র্কিং করি।্এসময় বিএনপি নেতা আব্দুল মান্নানের ভাই আওয়ামীলীগ কর্মী আমার মোটরসাইকেল রাখতে নিষেধ করে গালাগালি করতে থাকে। আমি প্রতিবাদ করলে আব্দুল মান্নান ও আরো লোকজন এসে আমাকে মারপিট করে। খবর পেয়ে লুৎফর রহমানসহ কয়েকজন গিয়ে আমাকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়।
এবিএম ইকবাল হোসেন রাজু বলেন, এ্যাড. মোখলেসুর রহমান মিলন রাস্তার উপর মোটরসাইকেল রাখার কারনে যানজটের সৃষ্টি হয়। আব্দুল মান্নান অন্যত্র রাখার জন্য বললে কথা কাটাকাটি হয়। পরে লুৎফর রহমান, খলিল গাজীসহ কয়েকজন এসে আমার লোকজনকে মারপিট করে। পরে দলীয় নেতাকর্মীরা এগিয়ে এসে দুই গ্রুপকে থামিয়ে দেয়। বনপাড়া পৌর বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফর রহমান বলেন, ততারর িিববরুেেদদ্্ধধ মমাারধধরেরর আিিভেেযযাাগগ সটিক নয়য়। দলের মধ্যে বিশৃংখলা দেখা দিলে তিনি তা নিয়ন্ত্র্রনে আনেন । কাউকে মারধরের ঘটনা ঘটেনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লায়লা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, বনপাড়া বাজারে পুলিশ ও সেনাবাহিনি মোতায়েন আছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।**
স্টাফ রিপোর্টার
নাটোরের বড়াইগ্রামে বনপাড়া পৌর বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফর রহমান ও যুগ্ম আহবায়ক এবিএম ইকবাল হোসেন রাজুর গ্রুপের সংঘর্ষে চারজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার ররাাত ৮টার দিকে উপজেলার বনপাড়া বাজারে বিআরটিসি বাস কাউন্টারের সামনে এই ঘটনা ঘটে। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আহতরা হলেন, বিএনপি নেতা এ্যাড. মোখলেসুর রহমান মিলন(৩৬), প্রান্ত হোসেন (৩০), আব্দুল মান্নান (৪৫) ও কাশেম ভুঈয়া (৩৫)।
এ্যাড. মোখলেসুর রহমান মিলন বলেন, বিকেল থেকে বনপাড়া বাজারে সেচ্চাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকর অনুষ্ঠান চলছিল। আমি মোটরসাইকেল নিয়ে পৌর বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফর রহমানকে অনুষ্ঠানের সামনে নামিয়ে দিয়ে বিআরটিসি কাউন্টারের সামনে মোটরসাইকেল পার্র্কিং করি।্এসময় বিএনপি নেতা আব্দুল মান্নানের ভাই আওয়ামীলীগ কর্মী আমার মোটরসাইকেল রাখতে নিষেধ করে গালাগালি করতে থাকে। আমি প্রতিবাদ করলে আব্দুল মান্নান ও আরো লোকজন এসে আমাকে মারপিট করে। খবর পেয়ে লুৎফর রহমানসহ কয়েকজন গিয়ে আমাকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়।
এবিএম ইকবাল হোসেন রাজু বলেন, এ্যাড. মোখলেসুর রহমান মিলন রাস্তার উপর মোটরসাইকেল রাখার কারনে যানজটের সৃষ্টি হয়। আব্দুল মান্নান অন্যত্র রাখার জন্য বললে কথা কাটাকাটি হয়। পরে লুৎফর রহমান, খলিল গাজীসহ কয়েকজন এসে আমার লোকজনকে মারপিট করে। পরে দলীয় নেতাকর্মীরা এগিয়ে এসে দুই গ্রুপকে থামিয়ে দেয়। বনপাড়া পৌর বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফর রহমান বলেন, ততারর িিববরুেেদদ্্ধধ মমাারধধরেরর আিিভেেযযাাগগ সটিক নয়য়। দলের মধ্যে বিশৃংখলা দেখা দিলে তিনি তা নিয়ন্ত্র্রনে আনেন । কাউকে মারধরের ঘটনা ঘটেনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লায়লা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, বনপাড়া বাজারে পুলিশ ও সেনাবাহিনি মোতায়েন আছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।**