নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরের সিঙড়া উপজেলা হুলহুলিয়া গ্রােেমর দুুই ব্যক্তি সংসারের সচ্ছলতা আর সন্তানদের ভবিষ্যতের আশায় রাশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছিলেন । কিন্তু প্রতারক প্রতিষ্ঠান ড্রিমল্যান্ড ওভারসিজ এন্ড ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠানটি তাদের সাথে প্রতারণা করে রাশিয়ার যুুদ্ধে পাঠায় । সেখানে যুদ্ধ ক্ষেত্র্রে ইউক্রেনের মাইন বিস্ফোরণে হুুমায়ন কবিরের মৃত্যু হয়। অপরদিকে মাত্র ১৫ দিনের চ্রেনিং দিয়ে হুমায়নের দুলাভাই রহমত আলীীকে ও পাঠানো হয় যুদ্ধে। যুদ্দে যাওয়ার আগে তিনি তার স্বজনদের এক অডিও বার্তায় বলেন , হুমায়ন াামার কোলে মারা গেছে। আমি যুদ্ধ ক্ষেত্রে গেলে বাঁচব কিনা জানিনা। তোমরা আমাকে যেভাবে পারো দেশে ফিরিয়ে াানো। এ বিষয়ে গতকাাল শনিবার নাটোরের জেলা প্রশাসক কালের কণ্ঠকে বলেন ‘কোনো লিখিত আবেদন পাইনি। আপনাদের মাধ্যমেই জানলাম। আবেদন পেলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’ আজ রবিবারর বিকালে তিনি জাানান, ভুক্ত ভোগী পরিবারের সদস্যরা আমার কাছে এসেছিলেন। তাদের মুখে সব শুনে লিখিত আবেদন নিয়ে পররাষ্ট্র ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় সহ সঙশ্লিষ্ট বিভাগে জানিয়েছি। আমরা সংশ্লিষ্ট বিভাগে যোগাযোগ রাখছি। আমরা চেষ্টা করব যাতে নিহত হুমায়ন কবিরের লাশ এবং রহমত আলীকে দেশেশ ফিরিয়ে আনতে পারি। তিনি আরো বলেন এটি সরকারের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপের ব্যাপার। তবে জেলা প্রশাসক হিসেবে আমার যতটুকু করণীয় তার সবটুকুই আমি করব।