স্টাফ রিপোর্টার
নাটোরে সমাবেেশ আসার সময় জেলা বিএনপরি সদস্য সচবি রহমি নেওয়াজরে ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে।ে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মডেকিলে কলজে (রামকে) হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে তার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঢাকায় নেওয়া হচ্ছে। সোমবার (৩১ জুলাই) ভোর ৫টার দেিক শহররে চকবদ্যৈনাথ গুড়পট্টি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার জন্য আওয়ামীলীগকে দাযী করে বিএনপরি সমাবশে স্থগিত করা হয়েছে বলে জানান জেলা বিএনপির আহবায়ক শহিদুল ইসলাম বাচ্চু। নাটোর সদর থানার র্কমর্কতা (ওসি )নাছিম আহমেদ হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত আওয়ামীলীগের নেতা কর্মিরা সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের নেতৃত¦ে একটি বিশাল মোটরাসাইকেল সোডাউন শহর প্রদক্ষিণ করে। এবং বিএনপি অফিসের সামনে দুপুর পর্যন্ত অবস্থান নেন। অপরদিকে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজানের নেতৃত্বে অপর একটি গ্রæপ সোডাউন করে এবং কানাইখালী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অবস্থান নেয়। জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে শফিকুল ইসলাম শিমুল বলেন, গতকাল আমি বলেছিলাম বিএনপি কোন সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করার চেষ্টা করলে তা প্রতিহত করা হবে। তার অংশ হিসেবেই আওয়ামীলীগের নেতা কর্মিরা বিএনপি অফিসের সামনে সহ শহরে সক্রিয় রয়েছে।তবে রহিম নেওয়াজের ওপর কারা হামলা করেছে তা তিনি জানেন না। এটি বিএনপির মনগড়া এবং ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে প্রচার করা হচ্ছে।
জেলা বিএনপির অঅহবায়ক শহিদুল ইসলাম বাচ্চু জানান, বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে সাবেক উপমন্ত্রী ওি বিএনপির সাংঘাঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর বাসভবন এবং জেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ের সামনে জনসমাবশে অনুষ্টিত হবার কথা। এ জন্য জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রহিম নেওয়াজ ভোর ৫টার দিকে নাটোর সদর উপজেলা ছাতনী পন্ডিতগ্রামের বাড়ি থেকে দলীয় কার্যালয়ে আসছিলেন । তিনি চকদ্যৈনাথ এলাকায় পৌছিলে অঅগে থেকে ওৎপেতে থাকা আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীরা তার ওপরে হামলা চালায়। তাকে লাঠি ও রড দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে রাস্তায় ফেলে দেয় । তিনি জ্ঞান হারালে র্দুবৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।আহত রহিম নেওয়াজের ছেলে রাকিব নেওয়াজ বলেন , সন্ত্রাসী হামলায় তার বাবার দুহাত ফ্রেকচার হয়ে গেছে। ডাক্তার ব্যান্ডেজ করে দিয়েছেন। কিন্তু ডায়বেটিস ,উচ্চ রক্তচাপ ও কিডিনি সমস্যা দেখা দেওয়ায় তার বাবাকে ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেন তার মা নুরজাহান নেওয়াজও তাদের সংগে রয়েছেন। তবে কোন হাসপাতালে ভর্তি করা হবে তা বিএনপির সাংগাঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর সিদ্ধান্ত অনুসারে হবে। তবে এখনো তাদের জানানো হয়নি। তারা পথেই রয়েছেন। নুরজাহান নেওয়াজ ক্রন্দন জড়িত কণ্ঠে এ হামলার বিচার দাবি করে বলেন, তার কি রাজণীতি করার কোন অধিকার নেই। তিনি এই হামলার জন্য আওয়ামীলীগকেই দায়ী করেন। এ বিষয়ে বিএনপির সাংগাঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দিয়েও তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে নাটোর থানার ওসি নাছিম আহমেদ অহমদে জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল।হামলাকারীদের কাউকে পাওয়া যায়নি। । এ ব্যাপারে কেউ থানায় অভিযোগ করেননি। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।