স্টাফ রিপোর্টার
নাটোরের নলডাঙ্গায় জামায়াতের সেক্রেটারী ফজলুর রহমান ফজল ডাক্তার কে কুপিয়েছে দুবৃর্ত্তরা।বৃস্পতিবার রাত পৌনে ১০ টার দিকে উপজেলার নলডাঙ্গা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্ত্তি করেন।
আহত নফজলুর রহমান ফজল (৬২), জামায়াতে ইসলামী দলের নলডাঙ্গা উপজেলা সেক্রেটারী ও মাধবপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষক এবং পল্লী চিকিৎসক।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,বৃস্পতিবার রাত পৌনে ১০ টার দিকে নলডাঙ্গা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনের সড়ক দিয়ে নলডাঙ্গা জামায়াতের সেক্রেটারী ফজলুর রহমান ফজল মোটরসাইকেল যোগে নলডাঙ্গা বাজার থেকে মাধবপুরে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন।এসময় হেলমেট পরিহিত ৪-৫ জন যুবক জামায়াত নেতা ফজলুল রহমানের পথরোধ করে এলোপাতারি কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে মোটরসাইকেলযোগে পালিয়ে যায় দুর্বুত্তরা। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয়রা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। আহত ফজলুর রহমান ফজল ডাক্তারের ছেলে জুলফিকার আলী বলেন,আমার বাবা কে এমনভাবে কুপিয়েছে দুই পায়ের রগ কেটে গেছে,পিঠের উপর চাইনিজ কুড়াল ও চাপাতি দিয়ে নির্মমভাবে কুপিয়েছে অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা।প্রচুর রক্তক্ষখন হয়েছে এখন জরুরী ভিত্তিতে রক্তের প্রয়োজন।এর দুইদিন আগে উপজেলার নরশৎপুর গ্রামের জামায়াতে ইসলামীর ওর্য়াড নেতা আলাদ্দিন ডাক্তার একই কায়দায় কুপিয়েছে দৃবুর্ত্তরা । ্এছাড়াও এ বাঁশিলা গ্রামের ইসলামী বক্তা নুরশাত কে পিটিয়ে হাত ভেঙ্গে দিয়েছে হেলমেট পরিহিত দৃর্বুত্তরা।
নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন,বাড়ি ফেরার পথে জামায়াতের সেক্রেটারীকে কোপানোর খবর পেয়ে অপরাধীদের শনাক্ত করার কাজ শুরু হয়েছে। কারা কিভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছে এখনো জানা যায়নি।