সংবাদ শৈলী ডেস্ক
হামাস হামলা শুরুর পর এখন পর্যন্ত ইসরায়েলে এক হাজার ৩০০ মানুষ নিহত হয়েছে। অন্যদিকে ইসরায়েল প্রতিশোধমূলক বিমান হামলা শুরুর পর থেকে গাজায় এক হাজার ৪০০ জনেরও বেশি নিহত এবং তিন লাখ ৩৮ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
গাজায় নিহতদের মধ্যে ৪৪৭ শিশু ও ২৪৮ জন নারী রয়েছে বলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন ইসরায়েলে সফরকালে দেশটির প্রতি সীমাহীন মার্কিন সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
ব্লিনকেন শুক্রবার কাতারে যাবেন। সেখানে জিম্মি নারী ও শিশুদের মুক্তির জন্য আলোচনার প্রচেষ্টার খবর পাওয়া গেছে। তবে ইসরায়েল এসব খবর অস্বীকার করেছে।
শনিবার ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) প্রধান প্রথমবারের মতো গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন।
এ সময় তিনি হামলা প্রতিরোধে ব্যর্থতার কথা স্বীকার করেছেন।
এর আগে ইসরায়েল বলেছে, ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত গাজা অবরোধ শেষ হবে না। ইসরায়েলে হামাসের মারাত্মক হামলার সময় গাজায় কমপক্ষে ১৫০ জিম্মিকে নেওয়া হয়েছে।
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডাব্লিউএফপি) গাজা অঞ্চলে একটি ‘ভয়াবহ পরিস্থিতি’ সম্পর্কে সতর্ক করেছে, যেখানে ইসরায়েল খাদ্য, পানি ও জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে।
লেবাননের সঙ্গে ইসরায়েলের উত্তর সীমান্তকে শক্তিশালী করতে সংরক্ষিত সেনাবাহিনীর একটি বড় অংশ পাঠানো হচ্ছে।
ইসরায়েল সিরিয়ার দামেস্ক ও আলেপ্পো বিমানবন্দরে হামলা করেছে বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে।
সূত্র : বিবিসি